এমন পরিস্থিতি থেকে বিজিবির আঞ্চলিক একটি লেয়ার বা স্তর গঠন করা হয়।

বর্তমানে আঞ্চলিক সদরদপ্তরের অধীনে সেক্টর থাকে। বাংলাদেশে সব মিলিয়ে বিজিবির চারটি রিজিয়ন বা অঞ্চল তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি অঞ্চলের অধীনে তিন থেকে চারটি সেক্টর থাকবে।

“তাহলে ডিজির( বিজিবির মহাপরিচালক) জন্য সুবিধা, সে চারটা রিজিয়নের সাথে কথা বলবে।”

এই রিজিয়ন বা আঞ্চলিক সদরদপ্তরের অধীনে বর্তমানে রিজার্ভ বাহিনী রয়েছে। আবার সেক্টরের অধীনেও রিজার্ভ বাহিনী রয়েছে।

কোন সংকট দেখা দিলে প্রথমে সেক্টরের রিজার্ভ ফোর্স, তারপরে রিজিয়নের রিজার্ভ ফোর্স এবং সবশেষে প্রয়োজন হলে ঢাকা থেকে ফোর্স পাঠানো হয়।

মি. ইসলাম বলেন, “এ ধরণের পরিবর্তনগুলি আসলে সেই কোয়েশ্চেনেয়ারের (প্রশ্নপত্র) মাধ্যমেই কিন্তু আমরা বিভিন্ন মতামত নেয়ার ফলে বিজিবির একটা সার্বিক পুনর্গঠনের বিষয়টি, সেটা সেখান থেকেই উঠে আসে।”